এর মধ্যে শুধু কোটি টাকার বেশি হিসাবে জমার পরিমাণ ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা। ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে মোট আমানতের স্থিতির পরিমাণ ১৩ লাখ ৭৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। একই সময় শেষে কোটিপতি ব্যাংক হিসাবগুলোয় জমার পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৯৫ হাজার ২৮৬ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, এক কোটি এক টাকা থেকে পাঁচ কোটি টাকার আমানতকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ হাজার ৮৮৩ টিতে, যেখানে জমার পরিমাণ এক লাখ ৬৬ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকা। পাঁচ কোটি থেকে ২০ কোটি টাকার মধ্যে ১৭ হাজার ৯টি হিসাব রয়েছে, যেখানে জমার পরিমাণ এক লাখ ৫৮ হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা। ২০ কোটি থেকে ৫০ কোটি টাকার ওপর মোট হিসাবধারীর সংখ্যা ৫ হাজার ৮৪টি, যেখানে জমার পরিমাণ ৩ লাখ ২৮ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা ছিল পাঁচজন। ১৯৭৫ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৪৭ জনে। ১৯৮০ সাল শেষে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা ছিল ৯৮টি, ১৯৯০ সালে ৯৪৩, ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭ এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩। ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৩ হাজার ৮৯০টিতে।
দেশের বড়োটা বাজিয়ে ছাড়লো হারাম জাদারা